• ঢাকা শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১
logo
দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবি সার্ভে ডিপ্লোমাধারীদের
আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বৈষম্য নিরসনের দাবি বাস্তবায়িত না হলে আগামী ১ অক্টোবর থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সার্ভে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা। সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর ও সংস্থায় কর্মরত সব সার্ভে ইঞ্জিনিয়ার তাদের বেতন স্কেল দশম গ্রেডে উন্নীত করার দাবি বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বৈষম্যবিরোধী সার্ভে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ছাত্র-পেশাজীবী অধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য তুলে ধরেন পরিষদের আহ্বায়ক মো. শরিফুল ইসলাম। পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ইসমাইল হোসেনের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে স্বাগত বক্তৃতা করেন পরিষদের সদস্যসচিব মো. মিরাজ হোসেন। মূল বক্তব্যে শফিকুল ইসলাম বলেন, সরকারের সব দপ্তরে কর্মরত অন্য ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের দশম গ্রেড বেতন স্কেল বা দ্বিতীয় শ্রেণির পদমর্যাদা কার্যকর করা হয়েছে। কিন্তু সমমান এবং এক ও অভিন্ন শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও সার্ভে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের দশম গ্রেড বেতন স্কেল বাস্তবায়ন করা হয়নি। একই কারিকুলামে ডিগ্রি অর্জন করে কেউ দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা, আবার কেউ তৃতীয় শ্রেণিতে চাকরি করছেন। আমরা এই বৈষম্যের অবসান চাই। এই বৈষম্য নিরসনে বিগত সরকারগুলো প্রতিশ্রুতি দিলেও তা রক্ষা করেনি। এ সংক্রান্ত মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত ও আদালতের নির্দেশ বাস্তবায়িত হয়নি। পরিষদের সদস্যসচিব মিরাজ হোসেন বলেন, ১৯৯৪ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী অন্যান্য ৩১টি ট্রেডের ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য দশম গ্রেড কার্যকর করা হয়েছে। একমাত্র ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং (সার্ভেয়িং) পাসকৃতদের সার্ভেয়ার ও সমমান পদে কর্মরতদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। এই বঞ্চনার অবসানে আমরা স্মারকলিপি প্রদান ও মানববন্ধন-সমাবেশ করেছি। বর্তমান সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। ওই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে প্রজ্ঞাপন জারির জন্য আমরা আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করব। এর মধ্যে না হলে লাগাতার আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। আরটিভি নিউজ/এএএ
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২০:১২

পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর নেবে ৩২ নারী কর্মী
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের অধীন এমসিএইচ সার্ভিসেস ইউনিটের উদ্যোগে এবং ইউএনএফপিএর অর্থায়নে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে ৩২ জন মিডওয়াইফ নিয়োগের আবেদন শেষ হচ্ছে আগামীকাল রোববার। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুধু নারী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবসেবা জোরদার করার লক্ষ্যে দুটি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র (সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার মধ্যনগর ও নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার কানকিরহাট) এবং বান্দরবান, সুনামগঞ্জ, চাঁদপুর ও নোয়াখালীর ১৪টি নির্বাচিত ইউনিয়নে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে এসব নিয়োগ দেওয়া হবে অস্থায়ী ভিত্তিতে। যা যা প্রয়োজন পদের নাম: মিডওয়াইফ পদসংখ্যা: ৩২ যোগ্যতা: তিন বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং বিএনএমসি কর্তৃক স্বীকৃত সার্টিফিকেটধারী হতে হবে। প্রজননস্বাস্থ্য, মা ও শিশু স্বাস্থ্য এবং পরিবার পরিকল্পনা সেবায় অভিজ্ঞ প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বেতন: মাসিক বেতন সাকল্যে: ৩০,০০০ টাকা অন্যান্য সুবিধা: উৎসব ভাতা ও নববর্ষ ভাতার সুবিধা (সরকারি বিধি মোতাবেক)। চাকরির মেয়াদকাল: ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। তবে ফান্ড প্রাপ্তি সাপেক্ষে মেয়াদ বৃদ্ধি হতে পারে। বয়স: ১৮ আগস্ট তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বছর এবং মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে ৩২ বছর। যেভাবে আবেদন: প্রার্থীদের অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপিসহ পরিচালক (এমসিএইচ সার্ভিসেস) বরাবর ই-মেইলে ([email protected]) আবেদন করতে হবে। অনলাইনে কোনো প্রার্থী আবেদনপত্র করতে না পারলে সরাসরি পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের এমসিএইচ সার্ভিসেস ইউনিটে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দেওয়া যাবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংকে জানা যাবে। আবেদনপত্রে স্পষ্ট অক্ষরে বাংলায় প্রার্থীর (ক) নিজ নাম, (খ) পিতার নাম, (গ) স্বামীর নাম (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), (ঘ) মাতার নাম, (ঙ) বর্তমান ঠিকানা: গ্রাম-মহল্লা, ডাকঘর, পোস্ট কোড নম্বর, উপজেলা, জেলা, (চ) স্থায়ী ঠিকানা: গ্রাম-মহল্লা, ডাকঘর, উপজেলা, জেলা, (ছ) শিক্ষাগত যোগ্যতা, (জ) জাতীয়তা, (ঝ) জন্মতারিখ, (ঞ) ধর্ম, (ট) অভিজ্ঞতা, (ঠ) বৈবাহিক অবস্থা (সন্তানসংখ্যা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), (ড) ই-মেইল ঠিকানা, (ঢ) মোবাইল নম্বর, (ণ) জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, (ত) আবেদনপত্রে স্বাক্ষর অবশ্যই থাকতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে যেসব কাগজপত্রের স্ক্যান কপি সংযুক্ত করতে হবে: ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি উত্তীর্ণ সনদসহ সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের সত্যায়িত কপি, বিএনএমসি কর্তৃক প্রদত্ত রেজিস্ট্রেশনের সত্যায়িত কপি, আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রার্থীর স্টুডিওতে সদ্য তোলা রঙিন ছবি, প্রার্থীর নাগরিকত্ব সনদের (যে ইউনিয়ন/পৌরসভা/সিটি করপোরেশনের স্থায়ী বাসিন্দা সেই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত) সত্যায়িত কপি, জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি। আবেদনের শেষ সময়: ১৮ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত।
১৭ আগস্ট ২০২৪, ১৫:০৪

ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের জন্য সুখবর
ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগে বিএসসি (পাস) সমমানের মর্যাদা দিতে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিবকে (কারিগরি) আহ্বায়ক করে ১০ সদস্যের গঠন করেছে সরকার। সোমবার (১৫ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ এই কমিটি গঠন করে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের যুগ্মসচিব (কারিগরি অধিশাখা-২), কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের যুগ্মসচিব (কারিগরি অধিশাখা-১), মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্মসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের মনোনীত একজন উপযুক্ত কর্মকর্তা, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোনীত একজন উপযুক্ত কর্মকর্তা, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইবি), ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি)। এছাড়া কমিটির সদস্য সচিব থাকবেন কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের উপসচিব। কমিটির কার্যপরিধিতে বলা হয়, কমিটি জরুরি ভিত্তিতে সভা করে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের মধ্যে যারা দুই বছর বা এর বেশি সময় কোনও প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন বা কর্মের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদের বিএসসি (পাস) সমমান মর্যাদা দেওয়ার বিষয়ে প্রয়োজনীয় মতামত ও সুপারিশ প্রণয়ন করে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ বরাবর দাখিল করবে। কমিটি প্রয়োজনে এক বা একাধিক সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।        
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:২৩

ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ দেওয়া হবে : শিক্ষামন্ত্রী
নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে শিক্ষক সংকট মেটাতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের গণিত ও বিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এছাড়া ৬০ হাজারের মতো গণিত ও বিজ্ঞানের শিক্ষকের অভাব রয়েছে বলেও জানান তিনি।  শনিবার (২ মার্চ) ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে সংগঠনটির জেলা ও সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন প্রতিনিধি সম্মেলন ও বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান তিনি। শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, শিক্ষক সংকট নিরসনে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের কাজে লাগাতে এবং বর্তমান কারিকুলামে যে শিক্ষা দর্শন, অ্যক্টভিটি বেইজড লার্নিং, সেখানে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। যেহেতু আমাদের চাহিদা আছে। ডিপ্লোমা প্রকৌশলীরা শিক্ষক হিসেবে গণিত ও বিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে আসতে পারেন। আমাদের নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গণিত ও বিজ্ঞানের অনেক শিক্ষক প্রয়োজন। আমরা মনে করছি ৬০ হাজারের মতো গণিত ও বিজ্ঞানের শিক্ষকের অভাব রয়েছে। সেখানে আমাদের ডিপ্লোমা পাশ করা ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়োজিত করতে পারলে শিক্ষক সংকট সমাধান করা সম্ভব হবে। সেটা আমাদের বিবেচনায় আছে। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সদের স্নাতক সমমানের মর্যাদা দেওয়া প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘একজন এসএসসি পাস শিক্ষার্থীর বিএসসি (পাস কোর্স) পাস করতে সময় লাগে ৫ বছর। অন্যদিকে ডিপ্লোমা পাস করতে সময় লাগে ৪ বছর। সেক্ষেত্রে ডিপ্লোমা পাস করা একজন শিক্ষার্থী এক বছর কোন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করলে তাকে বিএসসি (পাস) সমমানের মর্যাদা দেওয়া যেতে পারে। সে বিষয়ে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আইডিইবি’র প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম এ হামিদের সভাপতিত্বে এই সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইডিইবি’র সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. শামসুর রহমান।   
০২ মার্চ ২০২৪, ১৮:০৮

‘শান্তি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রতিচ্ছবি শেখ হাসিনা’
কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ  আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলেই মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে সজাগ থাকে সারা বাংলাদেশ। সাথে সাথে অতন্দ্র প্রহরী থাকেন প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি শান্তি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রতিচ্ছবি।  কুমিল্লার দাউদকান্দির সাহাপাড়ায়  শ্রী শ্রী গোপীনাথ জিউর আখড়া কেন্দ্রীয় মন্দির উদ্যোগে  গত শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) ৫০তম শ্রী শ্রী তারকব্রহ্ম হরিনাম সংকীর্তনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর বলেন, জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ও ভোটদানের মাধ্যমে পঞ্চমবারের মতো ক্ষমতায় এসেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আপনাদের সাথে নিয়েই প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এক ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে স্মার্ট ও উন্নত আধুনিক দাউদকান্দি তিতাস গঠন করবো।   মন্দির কমিটির সভাপতি অশোক সাহার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা উত্তর জেলার আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ড. আব্দুল মান্নান জয়, সহসভাপতি বশিরুল আলম মিয়াজি,দাউদকান্দি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আহসান হাবিব লীল মিয়া, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মহিউদ্দিন শিকদার,দাউদকান্দি পৌরসভার মেয়র নাঈম ইউসুফ সেইন,কুমিল্লা উত্তরের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জিএস সুমন সরকার, দাউদকান্দি উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল,সালাউদ্দিন রিপনসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। 
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়